শুভ সংখা ৭-তে এসে শিরোপা খরা ঘুচিয়েছে বাংলাদেশ। নবম নকআউট ম্যাচে এসে প্রথম জয় পেয়েছে। উইন্ডিজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। প্রথম ফাইনাল জিতে করেছে অবিশ্বাস্য এই অর্জন।
মাত্র ২৪ বলে ৫২ রানের অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। তার অপরাজিত ইনিংসটি ছিল ২টি চার ও ৫টি ছক্কায় সাজানো।
মাত্র ৯ রানের ব্যবধানে মুশফিকের পর সাজঘরে ফিরেন মোহাম্মদ মিঠুন। দুজনই এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন। ১৪ বলে ১৭ রান করে বিদায় নেন মিঠুন। তার ইনিংসটি ছিল একটি ছক্কা ও একটি চারে।
এর আগে ঝড়ো ইনিংস খেলার পর সাজঘরে ফিরেন মুশফিকুর রহিম। দলীয় ১৩৪ রানে রেইমন রেইফারের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন দেশের অন্যতম সেরা এ ব্যাটসম্যান। মাত্র ২২ বলে ৩৬ রানের ইনিংসটি ছিল তিনি দুটি চার ও দুটি ছক্কায় সাজানো।
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বৃষ্টি আইনে ২৪ ওভারে ২১০ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে তামিম-সৌম্য ৫৯ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে তুলেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশাল টার্গেটে খেলতে নেমে দুর্দান্ত ব্যাটিং তাণ্ডব চালান সৌম্য সরকার (৬৬)। তার ৪১ বলে ৬৬ রানের ইনিংসটি ছিল ৯টি চার ও ৩টি ছক্কায় সাজানো।
বৃষ্টির কারণে ২৪ ওভারে টার্গেট দাঁড়ায় ২৪ ওভারে ২১০ রান। এমন কঠিন সমীকরণ তাড়া করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার।
উদ্বোধনী জুটিতে তারা ৫.৩ ওভারে ৫৯ রান যোগ করেন। এরপর মাত্র ১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। ১৩ বলে ১৮ রান করে ফেরেন তামিম। তার বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নেমেই আউট হয়ে ফেরেন সাব্বির রহমান।