৬ বছর পর ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

■ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ■

ছয় বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের কনফারেন্স রুমে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর অন্যান্য রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

গত সপ্তাহে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানান, ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আবাসিক হলের বাইরে মোট ৬টি কেন্দ্রে হবে ডাকসু নির্বাচন।

কেন্দ্রগুলো হল-

• কার্জন হল কেন্দ্র (পরীক্ষার হল): ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল ও ফজলুল হক হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দিবেন।

• শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র: জগন্নাথ হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেবেন।

• ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র: রোকেয়া হল, শামসুন নাহার হল ও কবি সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থীরা সেখানে ভোট দেবেন।

• ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব কেন্দ্র: বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল ও শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেবেন।

• সিনেট ভবন কেন্দ্রে (অ্যালামনাই ফ্লোর, সেমিনার কক্ষ, ডাইনিং রুম): স্যার এ এফ রহমান হল, হাজী মুহম্মদ মহসীন হল ও বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থীরা এ কেন্দ্রে ভোট দেবেন।

• উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র: সূর্যসেন হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল ও কবি জসীম উদ্দীন হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেবেন এখানে।

সর্বশেষ ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী থেকে বর্তমান শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী ও ভোটার হতে পারবেন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। নির্বাচন কমিশনের জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী কিংবা তার পক্ষে কেউ আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের শাস্তিও পেতে পারেন।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় বা রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তি আরও কঠিন দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তবে প্রয়োজনে তিনি স্বপ্রণোদিত হয়েও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন আচরণবিধিমালা, ২০২৫’ অনুসারে আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য এসব শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

বিধি অনুযায়ী, প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিলের সময় কোনো মিছিল বা শোভাযাত্রা করতে পারবেন না। একজন প্রার্থী পাঁচজনের বেশি সমর্থক নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ বা জমা দিতে যেতে পারবেন না। মনোনয়নপত্র দাখিল কিংবা প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় অন্য কোনো প্রার্থী, ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা ছাত্রসংগঠনের কেউ কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবেন না।

যানবাহন ব্যবহার করে শোডাউন বা মিছিল নিষিদ্ধ। কোনো ভোটারকে আনা-নেওয়া করাও নিষেধ, তবে রিকশা ও সাইকেল ব্যবহার করা যাবে।

প্রচারণার জন্য নির্ধারিত সময় হলো প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার দিন থেকে নির্বাচনের আগের ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রচার চালানো যাবে। তবে রাত ১০টার পর মাইক ব্যবহার করা নিষেধ।

নির্বাচনে প্রার্থী ও ভোটার ছাড়া অন্য কেউ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচার চালাতে পারবেন না।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালানো যাবে, তবে তা হতে হবে আইনসম্মত ও ইতিবাচক পদ্ধতিতে। ব্যক্তিগত আক্রমণ, চরিত্রহনন, গুজব বা অসত্য তথ্য প্রচার নিষিদ্ধ।

সভা-সমাবেশ করার জন্য অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে অনুমতি নিতে হবে। একজন প্রার্থী বা তার গ্রুপ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি এবং প্রতিটি হলে একটি করে প্রজেকশন মিটিং করতে পারবেন।

চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বা রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমোদিত স্থান ছাড়া ক্যাম্পাস বা হল এলাকায় কোনো সভা, সমাবেশ বা শোভাযাত্রা করা যাবে না।

এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাধারণ মানুষ এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে— এমন সড়কে কোনো ধরনের সমাবেশ কিংবা মঞ্চ স্থাপন করা নিষিদ্ধ।

এর আগে, সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ১১ মার্চ। দীর্ঘ ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত সেই নির্বাচনের মাধ্যমে পুনরায় সক্রিয় হয় ডাকসু।

২০১৯ সালের নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন নুরুল হক নুর, জিএস ছিলেন গোলাম রাব্বানী এবং এজিএস পদে নির্বাচিত হন সাদ্দাম হোসেন।

১০৪ বছর বয়সী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখন পর্যন্ত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়েছে ৩৭ বার। এর মধ্যে ২৯ বারই হয়েছে ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলের ৫০ বছরে। স্বাধীন দেশে ৫৩ বছরে মাত্র ৮ বার ভোট দেখেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

১৯৭৩ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুসারে প্রতি বছর ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু গত সাড়ে তিন দশকে নির্বাচন হয়েছে কেবল একবার।

উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ১৯২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ’ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়।পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে পূর্বনাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ’ গ্রহণ করা হয়। ঢাবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদ বলা হয়। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা ও স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম সূতিকাগার হল এই ছাত্র সংসদ। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই বাংলাদেশের সামগ্রিক ইতিহাসে গৌরবময় ভূমিকা রাখে এই ছাত্র সংসদ। ৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে পরবর্তীতে ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ অভ্যুত্থান, ৭১-এর স্বাধীন বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী জাতীয় মুক্তি সংগ্রাম এবং পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে স্বৈরাচার ও সামরিকতন্ত্রের বিপরীতে দাঁড়িয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে সাহায্য করেছে ঢাবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ।

১৯২২ সালের ১লা ডিসেম্বর কার্জন হলে অনুষ্ঠিত শিক্ষকদের একটি সভায় ১৯২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ’ নামে একটি ছাত্র সংসদ গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ১৯২৩ সালের ১৯শে জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন নির্বাহী পরিষদ পূর্বোল্লিখিত শিক্ষক সভার সিদ্ধান্তকে অনুমোদন দেয়। ১৯২৫ সালের ৩০ অক্টোবর সংসদের সাধারণ সভায় খসড়া গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী পরিষদ অনুমোদন করলে তা কার্যকর হয়। প্রথমবার ১৯২৪-২৫ সালে সম্পাদক ছিলেন যোগেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত, পরের বছর অবনীভূষণ রুদ্র। ১৯২৯-৩০ সালে সম্পাদক নির্বাচিত হন আতাউর রহমান খান।

পরবর্তীতে ১৯৫৩-৫৪ শিক্ষাবর্ষে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে পূর্বনাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ’ গ্রহণ করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ডাকসুর সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন থেকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মাহবুবুর জামান। সর্বশেষ ১৯৯০-৯১ সেশনের জন্য সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যথাক্রমে নির্বাচিত হন ছাত্রদলের আমানউল্লাহ আমান ও খায়রুল কবির খোকন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ১৯৯০ পর্যন্ত ৩৬ বার নির্বাচন হয়েছে।

ডাকসুতে ক্ষমতাসীন দল বিরোধী ছাত্রসংগঠন জয়ী হতে পারে—এই আশঙ্কা থেকে ৯০ পরবর্তী সরকারগুলো এ নির্বাচন অনুষ্ঠানে অনীহ ছিল। উপাচার্য একে আজাদ চৌধুরী ডাকসু নির্বাচনের উদ্যোগ নিলেও নানা মহলের চাপ ও বাধায় শেষ পর্যন্ত নির্বাচন আর হয়নি। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বয়স ও সুযোগ না থাকায় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনগুলোর বড় নেতাদেরও অনাগ্রহ ছিল। ক্যাম্পাসে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অর্থবহ কোনো উদ্যোগ নেয়নি সরকার–ঘনিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ও হলগুলোয় ক্রমে ক্রমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সরকারি দলের ছাত্রসংগঠনের একক আধিপত্য। 

উপাচার্যকে সভাপতি এবং ১৬ জন ছাত্র প্রতিনিধি থেকে ১০ জন কর্মকর্তা নির্বাচনের ব্যবস্থা রাখা হয়, কোষাধাক্ষের দায়িত্ব পালন করেন একজন শিক্ষক। ২০১৯ সালে সংশোধিত গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, পদাধিকারবলে ডাকসুর সভাপতি উপাচার্যসহ এর নির্বাহী কমিটি হবে ২৫ সদস্যবিশিষ্ট। ১৯৭৩ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশে ডাকসুর কথা বলা হয়েছে৷ আর ডাকসুর গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে, প্রতি বছর ডাকসু নির্বাচন হবে৷ কীভাবে হবে, কাদেরকে নিয়ে হবে, সেগুলো বিস্তারিত বলা আছে গঠনতন্ত্রে৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র সংসদ আছে৷ সেখানেও সরাসরি ভোটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার বিধান রয়েছে৷

৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে পরবর্তীতে ৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ অভ্যুত্থান, ৭১-এর স্বাধীন বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী জাতীয় মুক্তি সংগ্রাম এবং পরবর্তীতে ৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠনে সাহায্য করেছে ঢাবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ। ডাকসুর নেতৃবৃন্দের সাহসী ও বলিষ্ঠ উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করা হয়।

ডাকসু ভিপি ও জিএস তালিকা

ক্রমসেশনসহ সভাপতি (ভিপি)ছাত্র সংগঠনজেনারেল সেক্রেটারি (জিএস)ছাত্র সংগঠন
০১১৯২৪-২৫মমতাজ উদ্দিন আহমেদযোগেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
০২১৯২৫-২৬মমতাজ উদ্দিন আহমেদএ কে মুখার্জি (ভারপ্রাপ্ত এ বি রুদ্র)
০৩১৯২৭-২৮বি কে অধিকারী
০৪১৯২৮-২৯এএম আজহারুল ইসলামএস চক্রবর্তী
০৫১৯২৯-৩০রমণী কান্ত ভট্টাচার্যকাজী রহমত আলী ও আতাউর রহমান
০৬১৯৩২-৩৩ভবেশ চক্রবর্তী
০৭১৯৩৩-৩৪ভবেশ চক্রবর্তী
০৮১৯৩৫-৩৬এ এইচ এম এ কাদের
০৯১৯৩৬-৩৭এ এইচ এম এ কাদের
১০১৯৩৮-৩৯আব্দুল আওয়াল খান
১১১৯৪১-৪২আব্দুর রহিম
১২১৯৪৫-৪৬আহমদুল কবির (ভারপ্রাপ্ত ফরিদ আহমেদ)সুধীর দত্ত
১৩১৯৪৬-৪৭ফরিদ আহমেদসুধীর দত্ত
১৪১৯৪৭-৪৮অরবিন্দ বোসগোলাম আযম
১৫১৯৫৩-৫৪এস. এ. বারীজুলমত আলী খান (ভারপ্রাপ্ত ফরিদ আহমেদ)
১৬১৯৫৪-৫৫নিরোদ বিহারী নাগআব্দুর রব চৌধুরী
১৭১৯৫৫-৫৬নিরোদ বিহারী নাগআব্দুর রব চৌধুরী
১৮১৯৫৬-৫৭একরামুল হকশাহ আলী হোসেন
১৯১৯৫৭-৫৮বদরুল আলমফজলী হোসেন
২০১৯৫৮-৫৯আবুল হোসেনএ টি এম মেহেদী
২১১৯৫৯-৬০আমিনুল ইসলাম তুলাআশরাফ উদ্দিন মকবুলছাত্র ইউনিয়ন
২২১৯৬০-৬১বেগম জাহানারা আক্তারঅমূল্য কুমার
২৩১৯৬১-৬২এস এম রফিকুল হকএনায়েতুর রহমান
২৪১৯৬২-৬৩শ্যামাপ্রসাদ ঘোষকে এম ওবায়েদুর রহমানছাত্রলীগ
২৫১৯৬৩-৬৪রাশেদ খান মেননছাত্র ইউনিয়নমতিয়া চৌধুরীছাত্র ইউনিয়ন
২৬১৯৬৪-৬৫বোরহানউদ্দিনছাত্র ইউনিয়নআসাফউদ্দৌলা
২৭১৯৬৬-৬৭ফেরদৌস আহমেদ কোরেশীছাত্রলীগশফি আহমেদ
২৮১৯৬৭-৬৮মাহফুজা খানমছাত্র ইউনিয়নমোরশেদ আলীছাত্র ইউনিয়ন
২৯১৯৬৮-৬৯তোফায়েল আহমেদছাত্রলীগনাজিম কামরান চৌধুরী
৩০১৯৭০-৭১আ স ম আবদুর রবছাত্রলীগআব্দুল কুদ্দুস মাখনছাত্রলীগ
৩১১৯৭২-৭৩মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমছাত্র ইউনিয়নমাহবুব জামানছাত্র ইউনিয়ন
৩২১৯৭৯-৮০মাহমুদুর রহমান মান্নাজাসদ ছাত্রলীগআখতারুজ্জামানবাসদ ছাত্রলীগ
৩৩১৯৮০-৮১মাহমুদুর রহমান মান্নাজাসদ ছাত্রলীগআখতারুজ্জামানবাসদ ছাত্রলীগ
৩৪১৯৮২-৮৩আখতারুজ্জামানবাসদ ছাত্রলীগজিয়া উদ্দীন আহমেদ বাবলুবাসদ ছাত্রলীগ
৩৫১৯৮৯-৯০সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদছাত্রলীগমুশতাক হোসেন
৩৬১৯৯০-৯১আমানউল্লাহ আমানছাত্রদলখায়রুল কবির খোকনছাত্রদল
৩৭২০১৯-২০নুরুল হক নুরসাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদগোলাম রব্বানীছাত্রলীগ
শেয়ার করতে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *