ঢাকার বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থী-জনতার বিক্ষোভ

:: নাগরিক প্রতিবেদন ::

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব মোড়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।

সারা দেশে ছাত্র-নাগরিকদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হামলা করে খুনের প্রতিবাদ ও নয় দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন -এর ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিলে আন্দোলনকারীদের মধ্যে একজন ঘোষণা দেন, ‘আমরা এখানে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে এসেছি। আমরা বিশ্বাস করি, পুলিশ আমাদের ওপর আক্রমণ করবে না।’

‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘জ্বালোরে জ্বালো, আগুন জ্বালো’–সহ সরকারবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

সায়েন্স ল্যাব মোড়ে সকাল থেকে অনেক পুলিশ সদস্যকে অবস্থান করতে দেখা গেছে।

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী রাজধানীর আফতাবনগরে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সামনে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করছেন।অন্যদিকে জহুরুল ইসমাল সিটি গেটের সামনে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি দেখা গেছে। 

শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সামনে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব মোড়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।

সারা দেশে ছাত্র-নাগরিকদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হামলা করে খুনের প্রতিবাদ ও নয় দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে তাঁরা বিক্ষোভ মিছিলে আন্দোলনকারীদের মধ্যে একজন ঘোষণা দেন, ‘আমরা এখানে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে এসেছি। আমরা বিশ্বাস করি, পুলিশ আমাদের ওপর আক্রমণ করবে না।’

‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘জ্বালোরে জ্বালো, আগুন জ্বালো’–সহ সরকারবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

সায়েন্স ল্যাব মোড়ে সকাল থেকে অনেক পুলিশ সদস্যকে অবস্থান করতে দেখা গেছে।

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী রাজধানীর আফতাবনগরে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সামনে কয়েকশ’ শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করছেন।  অন্যদিকে জহুরুল ইসমাল সিটি গেটের সামনে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি দেখা গেছে। 

শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সামনে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষক, অভিভাবক ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য প্রদান করেন।

এসময় তারা বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেছেন। ‘কাঁদতে আসেনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’, ‘আর দিব না করতে আঘাত শক্ত কার প্রজার হাত’, ‘গণহত্যার বিচার কর, নাইলে গদি খালি কর’ এবং ‘লাশের মধ্যে জীবন দে, নাইলে গদি ছেড়ে দে’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে স্বৈরাচার স্বৈরাচার’। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের মাথায় লাল কাপড় বাঁধা দেখতে পাওয়া যায়।

বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ইম্পেরিয়াল কলেজ, ব্রাক ইউনিভার্সিটি, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশ নেয়। 

বনশ্রীতে সন্তানদের সঙ্গে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, তিনি মূলত তাঁর এবং বাংলাদেশের সব মায়ের সন্তানদের নিরাপদ ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। এখানে কোনো রাজনৈতিক দলকে ফায়দা দেওয়ার জন্য তাঁরা আসেননি। তাঁরা এসেছেন ন্যায়বিচারের দাবিতে। 

এ সময় সেই মাসহ উপস্থিত আরও কয়েকজন অভিভাবক সারা দেশের বাবা-মায়েদের প্রতি আহ্বান জানান, তারাও যেন ন্যায়বিচারের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন। এ সময় অধিকাংশ অভিভাবকই আন্দোলনে নিহত মুগ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন।

বাড্ডা থানার ওসি আব্দুল সালাম সাংবাদিকদের বলেন, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোন নাশকতাকারী ঢুকে যেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে এজন্যই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের এখানে অবস্থান নেওয়া। তারা যাতে নাশকতায় জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য এ এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

শনিবার বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফেসবুক লাইভে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসুদ।

একইসঙ্গে আগামীকাল রোববার থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন তারা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষক, অভিভাবক ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য প্রদান করেন।

এসময় তারা বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেছেন। ‘কাঁদতে আসেনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’, ‘আর দিব না করতে আঘাত শক্ত কার প্রজার হাত’, ‘গণহত্যার বিচার কর, নাইলে গদি খালি কর’ এবং ‘লাশের মধ্যে জীবন দে, নাইলে গদি ছেড়ে দে’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে স্বৈরাচার স্বৈরাচার’। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের মাথায় লাল কাপড় বাঁধা দেখতে পাওয়া যায়।

বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ইম্পেরিয়াল কলেজ, ব্রাক ইউনিভার্সিটি, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশ নেয়। 

বনশ্রীতে সন্তানদের সঙ্গে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, তিনি মূলত তাঁর এবং বাংলাদেশের সব মায়ের সন্তানদের নিরাপদ ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। এখানে কোনো রাজনৈতিক দলকে ফায়দা দেওয়ার জন্য তাঁরা আসেননি। তাঁরা এসেছেন ন্যায়বিচারের দাবিতে। 

এ সময় সেই মাসহ উপস্থিত আরও কয়েকজন অভিভাবক সারা দেশের বাবা-মায়েদের প্রতি আহ্বান জানান, তারাও যেন ন্যায়বিচারের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন। এ সময় অধিকাংশ অভিভাবকই আন্দোলনে নিহত মুগ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন।

বাড্ডা থানার ওসি আব্দুল সালাম সাংবাদিকদের বলেন, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোন নাশকতাকারী ঢুকে যেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে এজন্যই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের এখানে অবস্থান নেওয়া। তারা যাতে নাশকতায় জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য এ এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

শনিবার বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ৮টার দিকে ফেসবুক লাইভে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসুদ।

একইসঙ্গে আগামীকাল রোববার থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন তারা। 

শেয়ার করতে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *