সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার

:: নাগরিক নিউজ ডেস্ক ::

আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য সতর্কতামূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানকে।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন গভর্নর ফজলে কবির।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ। চলতি বছর যা ছিল ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ।

একই সময়ে সরকারের ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ।

বিকেল সাড়ে তিনটায় বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে নতুন এ মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় ডেপুটি গভর্নর, বিএফআইইউ প্রধানসহ ও নির্বাহী পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন ।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ব্যাপক মুদ্রার সরবরাহ ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ১ শতাংশ যা কাংখিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফিতির সিলিং এর সমষ্টির তুলনায় কিছুটা কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জুন পর্যন্ত ঋণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ১ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার।

আর জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।

এরই মধ্যে গত মে মাসে মূল্যস্ফীতি উঠেছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। যা গত ৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

মুদ্রানীতি ঘোষনাকালে গর্ভনর ফজলে কবির জানান, বৈশ্বিক মন্দা ভাবের অবস্থায় দেশের মূল্যস্ফিতির চাপ কমাতে আগামী অর্থবছরেও আমদানি নির্ভরতা কমাতে বিলাসজাত পন্য নিরুৎসাহিত করা হবে, জানায়, রেপো সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫ শতাংশ থেকে ৫.৫০ শতাংশে নির্ধারন করা হয়েছে।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ব্যাপক মুদ্রার সরবরাহ ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ১ শতাংশ যা কাংখিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফিতির সিলিং এর সমষ্টির তুলনায় কিছুটা কম।

করোনা পরিস্থিতি উন্নত হওয়া সাপেক্ষে অভ্যন্তরিণ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড জোরদার হওয়ায় চলতি অর্থবছরে অর্থের আয় গতি বাড়বে বলে আশাবাদী বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জুন পর্যন্ত ঋণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ১ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার।

আর জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।

এরই মধ্যে গত মে মাসে মূল্যস্ফীতি উঠেছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। যা গত ৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

শেয়ার করতে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *